ব্রাহ্মণ্দী কে কে এম সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক আঃ আউয়াল, মোস্তফা কামাল, ইউনুস আলী, নাসিরুদ্দিন গংরা নীরিহ শিক্ষাক, ছাত্রদের ছাত্ররা জিন্মি। তারা সাধারন ছাত্রদের উষ্কে দিয়ে নিজেদের কোচিং বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে পিছনে থেকে নাটাই ঘুরচ্ছেন, সহকারী প্রধান শিক্ষক মোস্তফা মাহমুদ।
জানা যায় ৫ আগষ্ট বিপ্লবের পর আঃ আউয়াল, মোস্তফা কামাল, ইউনুস আলী, নাসিরুদ্দিন, সারোয়ার হোসেন, মো: সাইফুল ইসলাম, মো: আল-আমীন, মো: হযবত আলী, মো: ফারুক হোসেন, মো:রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কুলের সাধারণ ছাত্ররা মিছিল মিটিং করে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে উর্ধতন কতৃপক্ষের কাছে স্মারক লিপি প্রদান করে। সে প্রেক্ষিতে সরকার নরসিংদী সরকারী কলেজের অধ্যাক্ষকে তদন্তের দায়িত্ব প্রদান করে। ইতি মধ্যে তদন্ত কমিটি ১৮ জন শিক্ষকেরবিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করলেও কোন রিপোর্ট জমা করছেন কিনা তা জানা যায়নি।
এ ব্যাপারে একজন শিক্ষকের সাথে আলাপ করলে জানা যায়, আঃ আউয়াল গংরা জোড় পূর্বক ব্রাহ্মণ্দী স্কুলের কতৃপক্ষকে জিম্মি করে রেখেছে। তারা নিজেরাই কোচিং বানিজ্যের জন্য কুখ্যাতি লাভ করেছেন। তাদের অপকর্ম ঢাকার জন্য সাধারণ ও নিরীহ ছাত্রদের জিম্মি করে স্কুলের অন্য শিক্ষকদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, আঃ আউয়াল গংদের ভয়ে সাধারণ ৬ জন শিক্ষক স্কুলে যেতে পারছেন না। এব্যাপারে তাদের বক্তব্য হল, আমরা স্কুলে গেলে যদি কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে তা হলে এর দায় দায়িত্ব কে নেবে? আঃ আউয়াল গংদের বিরুদ্ধে আরও বিস্তারিত আগামী সংখ্যায়। পড়ার আমন্ত্রণ রইল।