মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
আজ দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন উপলক্ষে আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেতু বিভাগের এ প্রকল্পটি আমরা নিয়েছিলাম দেশের প্রথম পিপিপি প্রকল্প হিসেবে। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে ইটাল-থাই কোম্পানির সাথে ২০১১ সালের জানুয়ারিতে সচিব হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলাম। আপনি ঢাকা ক্যান্টনমেনন্টে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্হাপন করেছিলেন।
বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতু থেকে সরে গেলে ইটাল-থাই ফাইন্যান্স যোগাড় করতে পারছিলনা। পরে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু শুরু করলে এক্সপ্রেসওয়ের অর্থায়নে চায়না একজিম ব্যাংক এগিয়ে আসে এবং ২০১৩ সালে সেতু বিভাগ আবার চুক্তি সই করে। ইনশাআল্লাহ আগামী বছরের মাঝামাঝি সম্পূর্ণ এক্সপ্রেসওয়ে চালু হলে এটি হবে যোগাযোগ ক্ষেত্রে আর একটি মাইল ফলক।
কর্ণফুলী টানেলও তৈরী হয়ে গেল, যা শীঘ্রই উদ্বোধন করবেন। এটিও সৈয়দ আবুল হোসেন এবং আমি আপনার অনুমতি নিয়ে ফিজিবিলিটি স্টাডি শুরু করেছিলাম। পদ্মাসেতুর ন্যায় এসকল মেগা প্রকল্পের সাথে জড়িত থাকতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। দোয়া করি দেশের জন্য আপনি আরো অবদান রাখতে সমর্থ হোন।
শ্রদ্ধান্তে মোশাররফ ভূঁইয়া।
সংগ্রহীত